তাদের দাবিগুলো হলো চাকরি হারানো শ্রমিকদের জন্য প্রণোদনা ঘোষণা করা; প্রণোদনার অর্থে চাকরিচ্যুত শ্রমিকদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা; গার্মেন্টস শ্রমিকদের অটো মেশন যুগে প্রবেশের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা; চাকরির সুরক্ষা প্রদান করা; করোনাকালীন পর্যন্ত স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রদান অব্যাহত রাখা এবং প্রণোদনা গ্রহণ করে কারখানা বন্ধ করা মালিকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সবুজ সিকদার বলেন, করোনার এই সময়ে পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকরা একদিকে যেমন অন্যায় ছাঁটাইয়ের শিকার হয়েছে অন্যদিকে কারখানা বন্ধ হওয়ার কাজ হারিয়ে বেকার হয়েছেন। পোশাকশিল্পে এ পর্যন্ত প্রায় ৩ লক্ষ ২৪ হাজার ৬৪৮ শ্রমিক কাজ হারিয়ে বেকার হয়েছেন। চাকরি হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে শ্রমিকরা। চাকরি হারানো আশঙ্কায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে অন্যান্য শ্রমিকদের।
পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনতিবিলম্বে দাবিগুলো মেনে নেওয়ার আহবান জানান তিনি। এসময় সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রানী খানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।