সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘টিউশন ফি নিয়ে উচ্চ আদালত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকেও একটি মতামত দেওয়া হয়েছে। আমি নিজেও অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলেছি। টিউশন ফি ২৫ শতাংশ কমানোর যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে সেক্ষেত্রে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক ধরনের খরচ রয়েছে। এছাড়াও অভিভাবকদের ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু এগুলো তো প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান। তাই জোর জবরদস্তি করে চাপিয়ে দেওয়া যায় না।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অভিভাবকরা কী কাজ করে এসব তারা জানেন, আলাদা আলাদাভাবে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে যদি সমাধান করা যায়, সেটি করা যেতে পারে। উভয়পক্ষকেই একটি সমঝোতায় আসতে হবে। কিন্তু টিউশন ফি’র জন্য যেনও কোনও শিক্ষার্থীর পড়াশুনা বন্ধ না হয়।
বেসরকারি শিখ্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় টিউশন ফি প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অভিভাবকদের উভয়কেই ছাড় দিতে হবে। সব জায়গায় পরিস্থিতি এক হয় না। করোনাকালে অনেকেই উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু অনেকেই টিউশন ফি প্রশ্নে কঠোর ছিলেন। সব পক্ষেরই আলোচনার মাধ্যমে এটি সমাধান করতে হবে। যদি বিশেষ প্রয়োজন হয়, আমাদের নজরে আসলে আমরা সেটি দেখবো।