জানা গেছে, শুক্রবার (৯ অক্টোবর) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে দেশে আসেন রুনু বেগম। আসার পর বিমানবন্দরে অস্বাভাবিকভাবে ঘোরাফেরা করছিলেন তিনি। আমর্ড পুলিশ সদস্যরা তার সঙ্গে কথা বললেও কোনও স্বাভাবিক উত্তর পাননি। পরে বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের মাধ্যমে তাকে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের উদ্যোগ নেয় বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ। কিন্তু পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে এরপর ব্র্যাকের মাইগ্রেশনের সহায়তা নেওয়া হয়। রিক্রুটিং এজেন্সির নামিরা ওভারসিজ (আরএল-১০১৩) ও গ্রামের দালাল হানিফ ২০১৮ সালের মার্চে গৃহকর্মীর কাজে রুনুকে সৌদি আরব পাঠায়।
ব্র্যাকের মাইগ্রেশনের ইনফরমেশন সেন্টারের ম্যানেজার আল আমিন নয়ন বলেন, ‘রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমাদের জানানো হয় রুনু বেগমের তথ্য। তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। তাকে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের আগে নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা আমরা করেছি। ব্র্যাকের সেইফ হোমে রুনু নারী ভলান্টিয়ারের তত্ত্বাবধানে অবস্থান করছেন। পরিবারের সদস্যরা আসলে তাদের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হবে।’