বুধবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত কমিটিকে তথ্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
২০১৮ সালে জুলাই মাসে রওশন আরা নামে এক নারী কিডনিতে সংক্রমণ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তার বাম কিডনি অপসারণের কথা বলে ডানপাশের কিডনিও কেটে ফেলার অভিযোগ ওঠে। এর ফলে মৃত্যু ঘটে ওই নারীর।
এই ঘটনার ময়নাতদন্ত পাওয়ার দুই বছর পরে হাসপাতালটির চার চিকিৎসককে আসামি করে হত্যা মামলা করেন রওশন আরার ছেলে চলচ্চিত্র নির্মাতা রফিক শিকদার।
এতে আসামি করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক হাবিবুর রহমান দুলাল, সহকারী অধ্যাপক ফারুখ হোসেন, ডা. মোস্তফা কামাল ও ডা. আল মামুনকে। বাদী রফিক শিকদারের অভিযোগ, অভিযুক্তরা পরিকল্পিতভাবে তার মায়ের দুটি কিডনিই কেটে নিয়েছেন।
তদন্ত কমিটির কাছে তথ্য দেওয়ার পরে জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যেহেতু এই বিষয়টি নিয়ে মামলা হয়েছে এবং হাইকোর্টে তা প্রক্রিয়াধীন সে কারণে এবিষয়ে আমার মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’