টুপি কারিগর (ফটোস্টোরি)

আর ক’দিন বাদে ঈদ। সব কেনাকাটা শেষে এখন টুপি, জায়নামাজ আর আতরের দোকানে ভিড়। নতুন জামা জুতার সঙ্গে রঙ-বেরঙের টুপি না হলে যেন চলেই না। সেই টুপি এখন দেশেই তৈরি হয় ১২ মাস। কামরাঙ্গীরচরে টুপি বানানোর বেশ কিছু কারখানা গড়ে উঠেছে। সেখান থেকে দেশের বিভিন্ন মার্কেটে এ টুপি চলে যায়। বিদেশেও এখানকার টুপি রফতানি করা হয়। কারিগররা বলছেন, সাধারণত দুই ঈদে টুপির চাহিদা বেশি হওয়ায় এ সময় কাজ শেষ করতে হিমশিম খেতে হয় তাদের। কিন্তু করোনাকালীন এ উৎপাদন কম হচ্ছে। লকডাউনে অনেক শ্রমিক গ্রামের বাড়ি গিয়ে আটকা পড়ে আছেন। প্রতিদিন যেখানে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টুপি উৎপাদন করা যেত; তবে বর্তমানে এক হাজার থেকে এক হাজার ৫০০ টুপি উৎপাদন করা হচ্ছে। কারখানাগুলোর  শ্রমিকরা দিনরাত সেলাইয়ের কাজ করছেন। নামাজের টুপি ছাড়াও নানা ফ্যাশনের টুপি তৈরি হয় এখানে। নানারঙের সুতায় তৈরি হয় বাহারি এসব টুপি।

ছবি: সাজ্জাদ হোসেন