গণতান্ত্রিক দেশে সকল পক্ষের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র-আসক।
মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২০ সেপ্টেম্বর সারা দেশে ১৬০টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হয়। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ভোটের আগেই বাগেরহাট, চট্টগ্রাম ও খুলনায় ৪৩টি ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। বাগেরহাটে ৬৬টি ইউপির মধ্যে ৩৮টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। বাকি ২৮ ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বী নিজ দলেরই বিদ্রোহী প্রার্থী। প্রথম পর্যায়ের ইউপি নির্বাচনের আগের অংশেও একই চিত্র দেখা গেছে। ২০৪ ইউপিতে ২১ জুন ভোটগ্রহণ হয়েছে। তখন ২৮ জন চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন।
আসক মনে করে, এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সকল পক্ষের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন অপরিহার্য।