বিশ্ব ডাক দিবস

জৌলুস হারিয়েছে ‘আবেগের লাল বাক্স’ (ফটো স্টোরি)

গত এক দশক ধরেও যারা রাজধানীতে বসবাস করছেন, তাদের মনে পড়তে পারে। হাঁটতে গিয়ে কোনও এক ফুটপাতে হয়তো লাল রঙের বাক্স চোখে পড়েছিল। কিন্তু অতি সম্প্রতি আর সেগুলো দেখা মিলছে না। সারা ঢাকা চষেও হয়তো হাতে গোণা কয়েকটি বাক্সই চোখে পড়বে। জরাজীর্ণ এই বাক্সগুলো একসময় ছিল অনুভূতি আর আবেগে মাখানো। দূরে থাকা নিকট জনের কাছে খবর পৌঁছানোর অন্যতম বাহন চিঠির হাব।

এক সময় যোগাযোগের অন্যতম বাহন চিঠি আদান-প্রদান সহজ করার জন্য রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে ছিল ডাক বাক্সগুলো। মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতা আর তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ডাক বাক্স হারিয়েছে তার জৌলুস। তবে নতুন করে পরিকল্পনা নিচ্ছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। 

আজ রবিবার (৯ অক্টোবর) বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষে দেওয়া বিবৃতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় ডিজিটাল যুগের উপযোগী ডাক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় ডাকঘর ডিজিটাইজেশনের পথ নকশা আমরা তৈরি করছি। খুব শিগগিরই তা বাস্তবায়ন শুরু হবে। ইতোমধ্যে ১৪টি শর্টিং সেন্টার নির্মাণ ও ডিজিটাইজ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে রেলে চিলিং বগি ও ডাকের অন্যান্য গাড়িতে চিলিং ভ্যান চালু করার উদ্যোগ আমরা গ্রহণ করেছি।’

রাজধানীর বাংলামোটর এলাকায় রবিবার (৯ অক্টোবর) তোলা ছবি-

ডাক বাক্স (7)

ডাক বাক্স (5)

ডাক বাক্স (1)

ডাক বাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন