আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকার এই অঞ্চলে যে যার মতো করে বাসা বাড়ি করেছে। কিন্তু কিভাবে বৃষ্টির পানি যাবে সেটার চিন্তা ভাবনা করা হয়নি। এতে জনগণের দুর্ভোগ হচ্ছে। সিভিল অ্যাভিয়েশকে অনুরোধ করেছি তাদের খালটি খনন করেতে। কিন্তু তারা তা করেননি। জমি তাদের, কিন্তু কাজ করতে হবে সিটি করপোরেশনকে। পয়সা দিতে হবে সিটি করপোরেশনকে। তাহলে সিভিল অ্যাভিয়েশনের এই ধরনের ফান্ড থাকা উচিত না? একইভাবে ওয়াসার ড্রেনও পরিষ্কার করতে হচ্ছে আমাদেরকে।’
মেয়র আরও বলেন, ‘আশকোনার হাজি ক্যাম্প থেকে রেললাইন বরাবর একটি খাল রয়েছে। সেটি কে খুড়বে, তার দায়িত্বও কেউ নিচ্ছে না। সেটা কিন্তু আমাদের খাল নয়। ওয়াসা ও সিভিল অ্যাভিয়েশনকে বারবার বলেছি, সবাই বলছে- আমরা করবো, করবো, করবো। কিন্তু বৃষ্টিতো কারও জন্য অপেক্ষা করবে না।’
ওয়াসার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘মগবাজার শাশাববাড়ি এলাকায় ঢাকা ওয়াসার পাঁচ ফিট ড্রেন আছে। আমি বারবার ওয়াসাকে বলেছি ড্রেনটি পরিষ্কার করে দিন। কিন্তু তারা করেনি। আজ সব কিন্তু ডুবে যাচ্ছে। জনগণ কিন্তু আমাদেরকে ধরছে। অথচ জমি আর ড্রেনগুলোর মালিক অন্যরা।’
পরে মেয়র রাজধানীর মগবাজারের শাশাববাড়ি এলাকার ড্রেন পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তিনি ড্রেনের ম্যাপসহ সরেজমিন এলাকাটি ঘুরে দেখেন।