বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনলাইনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডিএনসিসি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সভায় মেয়র আতিকুল ইসলাম ডিএনসিসি এলাকায় অবস্থিত যে সকল হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী রয়েছে সে সব হাসপাতালের আশেপাশে নিবিড়ভাবে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন। হাসপাতালে অবস্থানরত ডেঙ্গু রোগীদের ঠিকানা সংগ্রহ করে তাদের বাসার আশেপাশে মশক নিধন কার্যক্রম আরও জোরদার করতে বলেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘যে কোনও মূল্যে নগরবাসীকে মশা এবং মশাবাহিত রোগ থেকে সুরক্ষা দিতে হবে। এ জন্য চতুর্থ প্রজন্মের কীটনাশক আমদানি করেছি। ইতোমধ্যে কিছু আধুনিক যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে এবং আরও আনা হচ্ছে।’
সভায় জানানো হয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে ডিএনসিসি এলাকায় ১২ জন ডেঙ্গু রোগী আছে। ডিএনসিসি এলাকার পাঁচটি বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীরা চিকিৎসা গ্রহণ করছে। ইতোমধ্যে এই ১২ জন রোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করা হয়েছে। মেয়রের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের বাসার আশেপাশে মশার কীটনাশক প্রয়োগ জোরদার করা হবে। ডিএনসিসির নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও মাতৃসদনগুলোতে বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত কিট রাখা হয়েছে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, কারা মহাপরিদর্শক ও ডিএনসিসির সাবেক প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার প্রমুখ।