রবিবার বিকালে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির উদ্যোগে নবনির্বাচিত কমিটিকে দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন,‘কেউ কেউ নানান কথা বলেন। অনেকে আবার বলেন, এই কমিটিতে ফরিদপুরের নেতাকর্মী বেশি। কারও বাড়ি ফরিদপুর,আর কারও বাড়ি ঢাকা, এটা দেখে তাদের নেতা বানানো হয়নি। ফরিদপুরের বেশি হলে, তা হয়েছে তাদের যোগ্যতায়। ফরিদপুরের নেতাকর্মীরা ত্যাগ করবে, আর আপনি মূল্যায়ণ করবেন না, আমি এতে একমত না।’
তিনি বলেন, ‘নানান কারণে পার্টির অনেক ত্যাগী নেতা কোণঠাসা হয়েছিল। আমাদের নেত্রী তাদের টেনে নিয়ে এসেছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘দলের ভবিষ্যতের কথা এবং সামনের নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে দুধরনের লোক প্রয়োজন।প্রথমত যারা দলের সম্পদ এবং আরেকটি হলো শক্তি। এই দুয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে আমরা এগিয়ে যাব।’
২০১৯ সালের নির্বাচনের বিষয়টি তুলে ধরে নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বলেন,‘আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কিছু করতে, ২০১৯ সালের নির্বাচনে জয় লাভ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে দেওয়া এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, নব নির্বাচিত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এনামুল হক শামীম, দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনসহ নব নির্বাচিত নেতারা।
পিএইচসি/ এপিএইচ/
আরও পড়ুন:
বেলা ১০টার পর আমার কোনও কাজ থাকে না: কাদের
‘নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী’