গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বুধবার বিক্ষোভ, বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ও শুক্রবার দোয়া দিবস পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
মিছিলে অংশ নেন মহানগর কর্মপরিষদ সদস্য শামসুর রহমান, কামাল হোসেন, মহানগর শুরা সদস্য আমিনুর রহমান, মতিউর রহমান, মাহবুবুর রহমান, বাহার উদ্দিন ও ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা আশরাফুল আলম ইমন, ঢাকা মহানগর পূর্বের সভাপতি ছাত্রনেতা সোহেল রানা মিঠু ও সেক্রেটারি ছাত্রনেতা তোফাজ্জল হোসেন, জামায়াত মতিঝিল থানার সেক্রেটারি মুতাসিম বিল্লাহ, রমনা দক্ষিণ থানার সেক্রেটারি আব্দুস সাত্তার সুমন প্রমুখ।
বুধবার সন্ধ্যায় ছাত্রশিবিরের সহকারী প্রচার সম্পাদক ওবায়দুল্লাহ সরকার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সংগঠনের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, দেশকে অস্থিতিশীল করতে সরকার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বিবৃতিতে জানানো হয়, ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে সরকার নিরপরাধ শীর্ষ জামায়াত নেতাদের গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা ও রিমান্ডে দিয়েছে। যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে।
এছাড়া, শিবিরের বিভিন্ন শাখাও বিক্ষোভ মিছিল করে। রাজধানীর বিক্ষোভগুলো ঝটিকা ছিল বলে জানান শিবিরের একাধিক কর্মী।