মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘গাজীপুর সিটি নির্বাচনে অসংখ্য ভোটার ভোট দিতে পারেননি। তারপরও ব্যালট পেপার শেষ হয়ে গেছে। দলীয় সরকারের কারণেই এ অবস্থা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের মতো একটি সাংবিধানিক পদে থেকে আজ্ঞাবহ নির্বাচন করে সিইসি নিজের পদটিকে কলঙ্কিত করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। তবে খুলনা সিটির মতো নির্বাচন হলে আগামীতে অনুষ্ঠেয় সিটি নির্বাচনগুলো বর্জন করা ছাড়া কোনও পথ থাকবে না। তামাশার নির্বাচন করে কোটি কোটি টাকা অপব্যয় জনগণ সহ্য করবে না।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘মাদকে দেশ সয়লাব হয়ে আছে। মাদক তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে।’
ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজতি ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম-মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, শেখ নুর-উন-নাবী প্রমুখ।