মূলত প্রধানমন্ত্রী সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা করার পর তা ছড়িয়ে পড়ায় এ অপপ্রচার শুরু হয়।
গত ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন হয়। দ্বিতীয় অধিবেশনের পর কমিটি ঘোষণার নিয়ম থাকলেও শীর্ষ পদের জন্য শক্তিশালী ও অনুপ্রবেশমুক্ত নেতৃত্ব বাছাইয়ে সময় নেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী ৩২৩ জনের বায়োডাটা বিভিন্ন মাধ্যমে যাচাই-বাছাইয়ের পর ডাকা হচ্ছে তাদের।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় একাধিক নেতা জানান, গণভবনে ডেকে কথা বলেই ঘোষণা করা হবে ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব। পদপ্রত্যাশীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কথা বলবেন। তাদের কথাও শুনবেন।
ছাত্রলীগের কমিটি নির্বাচন সম্মেলনে গঠিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও সংগঠনের সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান লিমন আগামী ৪ জুলাই সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের গণভবনে ডাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।