ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘পরোয়ানা ছাড়া যেকোনও ব্যক্তিকে তল্লাশি, জব্দ ও গ্রেফতার করার জন্য পুলিশকে ক্ষমতা দেওয়াসহ যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস করা হয়েছে, তার তীব্র নিন্দা জানাই।’ তিনি অবিলম্বে এই আইন বাতিলের দাবি জানান।
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার আহ্বায়ক ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জেএসডি সভাপতি আসম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, বিকল্পধারা বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওমর ফারুক প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে ড. কামাল হোসেন রাজি আছেন বলে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির বাংলা বলা হয়। এতে আরও বলা হয়, বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামো ও ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে নীতিগতভাবে ড. কামাল হোসেন রাজি আছেন বলেও ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, বিকল্পধারার সাংগঠনিক ব্যারিস্টার ওমর ফারুক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যকে এগিয়ে নিতে একটি স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ড. কামাল হোসেনের বেইলি রোডের বাসায় বিকাল চারটায় একটি বৈঠক হবে। সেখানে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে।’
আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, ড. কামালের বাসায় অনুষ্ঠিতব্য ওই বৈঠকে বিএনপিকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে।