সোমবার (১২ নভেম্বর) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ‘নৈতিক’ দাবিগুলো বাস্তবায়ন করার প্রতিশ্রুতি দেন বিএনপির মহাসচিব। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা ৫ জন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেছি। যে দুটি মাললায় তাকে সাজা দেওয়া হয়েছে, তার একটিতে অভিযোগ- অরফানেজ ট্রাস্টের অর্থ তিনি সঠিকভাবে ব্যয় করেননি। আর চ্যারিটেবল মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, জমি কেনার টাকা তছরুপ করেছেন। এসব প্রতিহিংসা থেকে করা হয়েছে। খালেদা জিয়া প্রতিহিংসার শিকার।’
হাজার হাজার কোটি টাকার লোপাট হচ্ছে, ব্যাংক ফাঁকা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এসবের কোনও তদন্ত হয় না। সাজা দূরে থাক কারও নামে মামলাও হয় না। প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও ১৫টি মামলা হয়েছিল ১/১১ সময়। অথচ তার মামলাগুলো খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, সংগঠনের নেতা বিজন কান্তি সরকার, অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায়, গোবিন্দ চন্দ্র প্রামানিক, নৃপেশ রঞ্জন সরকার, বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার, চেয়ারপারসনের প্রেস ইউংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার প্রমুখ।