বিবৃতিতে ছাত্রদলের দুই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘করোনায় এখন সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশও বিপর্যস্ত। সেই সঙ্গে বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়েছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাও। এমতাবস্থায় বন্ধ সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ করা হোক।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘করোনাভাইরাসের কারণে প্রায় দুই মাসের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ আছে। বন্ধ আছে সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। লকডাউনের কারণে স্থবির হয়ে আছে অর্থনীতি। ঠিক এই সময় শিক্ষার্থীদের বেতন তাদের অভিভাবকদের জন্য বাড়তি চাপ হিসেবে পরিগণিত হবে সেটা নিশ্চিত। তাই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতি সদয় হয়ে যদি সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এই সময়ে শিক্ষার্থীদের বেতন মাফ করে দেয়, সেটা মানবতার জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
একই সময়ে করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজস্ব তহবিল থেকে নিজ নিজ শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ভাতা দেওয়ার আহ্বান জানান ছাত্রদল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।