৭ মার্চের ভাষণ প্রতিটি সাধারণ মানুষকে লড়াকু করেছে

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। বঙ্গবন্ধুর ভাষণের প্রতিটি কথা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে। এই ভাষণই বাঙালির স্বাধীনতা এনে দিয়েছে।  

রবিবার (৭ মার্চ) বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ন্যাপ (ভাসানী) আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা একথা বলেন।   

অধ্যাপক নীম চন্দ্র ভৌমিক বলেন, বঙ্গবন্ধু ভাষণের মাধ্যমে জাতির পিতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। ৭ মার্চের ভাষণ প্রতিটি সাধারণ মানুষকে বিপ্লবী লড়াকু করেছে। জাতির পিতার ভাষণই একমাত্র ভাষণ যেটা সমগ্র পৃথিবীতে এখনও আবেদন রেখে যাচ্ছে। আর এই ভাষণ যুগ যুগ ধরে শুধু এদেশেরই নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে উজ্জীবিত করবে।

ন্যাপ চেয়ারম্যান এমএ ভাসানী বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো এমন আবেদনময় ও উদ্দীপ্ত করার ভাষণ পৃথিবীর ইতিহাসে কেউ দেননি। ৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর কোন নোট ছিল না, তিনি একনাগাড়ে বলে গেছেন। পৃথিবীতে অনেক ভাষণ আছে অনেক অর্থবহ। কিন্তু বঙ্গবন্ধু তার এ ভাষণে একটা নিরস্ত্র জনগোষ্ঠীকে সশস্ত্র জনবাহিনীতে রূপান্তর করে প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন।

সংক্ষিপ্ত  সমাবেশে অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এমএ জলিল, জয় বাংলা মঞ্চের সভাপতি মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী, বাংলাদেশ কনজারভেটিভ পার্টির সভাপতি আনিসুর রহমান দেশ ও জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু প্রমুখ।