ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, ‘বিভিন্ন ইফতার আয়োজন ভণ্ডুল করে সংশ্লিষ্ট আয়োজকদের গ্রেফতার করছে সরকার। আওয়ামী লীগ যে ধর্মের কথা বলে তা প্রতারণা। তারা একদিকে দেশের মানুষকে রাজনীতি করতে দিচ্ছে না অন্যদিকে ধর্মপ্রচার ও ধর্মকর্মে বাধা দিচ্ছে।’ দেশে এখন কোনও ওয়াজ মাহফিল করতে দেওয়া হয় না বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল।
ফখরুল বলেন, ‘গতকাল বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যানের এলাকায় ইফতারে মাইক ব্যবহার করতে দেয়নি পুলিশ। সেখানে আয়োজকদের গ্রেফতার করে। আজ (৯ জুন) আবার ড. মঈন খানের নির্বাচনি এলাকায় ইফতার আয়োজন করতে দেয়নি। আগামী ১২ জুন বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে জামায়াতের ইফতার করতে দিচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু তাই নয় এই সরকার হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ধ্বংস করছে তাদের জায়গা-জমি দখলে নিচ্ছে সরকারের অনুসারীরা। ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীদের বাড়ি-ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে।’
এই সরকার দেশের জন্য নিরাপদ নয় উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে বাধ্য করতে হবে। একটি সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে ২০ দলীয় জোটের বিভিন্ন নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
/এসটিএস/এমও/