মাওলানা ইসহাক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক চাপ প্রশমনে দ্বিপক্ষীয় চুক্তির নামে মিয়ানমার পরিস্থিতি সামাল দিতে চাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের নাগরিক ও মানবিক অধিকার নিশ্চিত না করে তাদেরকে মিয়ানমারের হায়েনাদের কাছে ঠেলে দেওয়া যাবে না। এখনও আরাকানে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতা অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থায় রোহিঙ্গা সমস্যা কার্যকর সমাধানে জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আলোচনায় সম্পৃক্ত করতে হবে। মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়াতে হবে।’
দলটির মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, ‘দেশে মানুষের জান, মাল, ইজ্জতের গ্যারান্টি নেই। ঘরে-বাইরে কোথায়ও আজ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। কে, কখন গুম হয়ে যায় সেই আশঙ্কায় সাধারণ মানুষ আজ শঙ্কিত। পঞ্চম শ্রেণি থেকে শুরু করে সব পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক সরকার ও প্রশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য ইসলামী শিক্ষা ও নৈতিকতার আলোয় জাতিকে আলোকিত করতে হবে।’
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীর হোসাইন, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মো. মিজানুর রহমান, মো. আবদুল জলিল প্রমুখ।