বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে এক বিক্ষোভে মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
এরআগে, বৃহস্পতিবার সকালে ইসলামী ঐক্যজোট নেতা মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজির নেতৃত্বাধীন ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’ নামে একটি সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে একটি সভা করতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা পায়। মুফতি রাজি বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সেখানে সভা করতে দেয়নি, পরে তারা বায়তুল মোকাররম এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। কয়েকশ’ মাদ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকরা এই বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করেন।
বক্তব্যে হেফাজত নেতা মামুনুল হক বলেন, ‘আমরা মাঠে নামবো, এভাবে ছেড়ে দেবো না। হেফাজতের কমিটি আপনাদের মন মতো হয়নি, আপনারা রাগ করেন, অভিমান করেন। হেফাজত আপনার প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী চলবে না, আলেমদের সমর্থণে চলবে। হেফাজত বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে।’
দেশের সকল মুসলিম নেতাদের ভাস্কর্য বা মূর্তি অপসারণের দাবি জানিয়ে মামুন বলেন, ‘এই মূর্তি যারই হোক, জিয়াউর রহমানের হোক, এগুলো সরাতে হবে। দেশের মুসলমানরা এই মূর্তি সংস্কৃতি মানবে না।’
মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজির সভাপতিত্বে বিক্ষোভে হেফাজতের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আতাউল্লাহ আমীনসহ কয়েকজন হেফাজত নেতা বক্তব্য দেন।