১২ দলীয় জোটের নেতারা বলেছেন, বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের নিশ্চুপ ভূমিকা দেশের জনগণের কাছে রহস্যজনক। একসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৬ জন অফিসারের পদত্যাগ ও সংবাদকর্মীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা একইসূত্রে গাথা বলে মনে করেন জোটের নেতারা।
রবিবার (১৯ মে) বিকাল ৪টায় রাজধানীর গুলশানে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন নেতারা।
জোটনেতারা মনে করেন, ‘অনির্বাচিত ও তাবেদার সরকার দেশকে লুটতরাজের আখড়া বানিয়েছে। ডলারের মূল্য বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনজীবনে নাভিশ্বাস সৃষ্টি করেছে।’
তারা জানান, আগামীতে বিএনপি’র সঙ্গে যেকোনও কর্মসূচি ঐক্যবদ্ধভাবে পালন করবেন।
১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন— ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ও সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম মেম্বার নবাব আলী আব্বাস খান, জমিয়াতে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম প্রমুখ।