বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের তিন মিনিটে এগিয়ে যায় বিজয়ীরা। ইয়াসিন খানের বাড়ানো বলে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বাঁ পায়ের মাপা শটে লক্ষ্যভেদ করেন নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড রাফায়েল ওডোইন। ইনজুরি সময়ে মিশরের জাকি সারহানের গোলে শেখ রাসেল সমতা আনে। সোহেল রানার ক্রসে মিশরের এই ফরোয়ার্ডের হেড ডিফেন্ডার খান মোহাম্মদ তারার পা হয়ে জালে জড়িয়ে স্কোর লাইন দাঁড়ায় ১-১।
৫৩ মিনিটে আবারও এগিয়ে যায় শেখ জামাল। ডান দিক থেকে জাহেদ পারভেজ চৌধুরীর বাঁকানো কর্নার গোলরক্ষক মোস্তাক ঠিকমতো পাঞ্চ করতে পারেননি। বল তার গ্লাভস ছুঁয়ে খুঁজে পায় ঠিকানা। অবশ্য ৭৯ মিনিটে আরও ব্যবধান বাড়তো শেখ জামালের । তাতে প্রতিরোধ দেন মোস্তাক। গাম্বিয়ান সলোমন কিংয়ের শট ফিরিয়ে দলকে বাঁচান এই গোলরক্ষক।
১৪ ম্যাচে দশম জয়ের স্বাদ নিয়ে শেখ জামাল ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে। টানা দ্বিতীয় হারে শেখ রাসেল আগের ১৯ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে পঞ্চম স্থানে।
৫৪ মিনিটে জুনাপওির বাড়ানো বলে মোহাম্মদ মেজবাহ দলকে ২-০ তে নিয়ে যান। ৭২ মিনিটে জুনাপিও নিজের দ্বিতীয় ও দলের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন।
এরমধ্য দিয়ে ১৪ ম্যাচে তৃতীয় জয়ে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ১৩ পয়েন্ট নিয়ে উঠে এসেছে অষ্টম স্থানে। রহমতগঞ্জ ষষ্ঠ হারে আগের ১২ পয়েন্ট নিয়ে নেমে গেছে নবম স্থানে।