নির্ধারিত ওভারে খেলা টাই হওয়ার পর, খেলায় গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানেও টাই করে দুই দল। কিন্তু আগেই নিয়ম করা ছিল টাই হলে বাউন্ডারি বেশি বিবেচনায় বিজয়ী নির্ধারিত হবে। এমন পরিস্থিতিতে অনুভূতির কথা জানতে চাইলে কিউই কোচ বললেন, ‘১০০ ওভারে লড়াইয়ের পরও সমানে সমান ছিল দুই দল। এমন অবস্থার পর রানার্স আপ হওয়ায় ভেতরটা শূন্য বোধ করছি। কিন্তু ক্রীড়াঙ্গনের এটাই কৌশলগত দিক, এটা মানতে হচ্ছে।’
শ্বাসরূদ্ধকর এমন ম্যাচের পর স্টিড মনে করেন যারা নিয়ম তৈরি করেছেন তারা হয়তো ভাবতে পারেননি ম্যাচটা এমন হবে, ‘পুরো টুর্নামেন্টের দিকে তাকালে অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। আমি নিশ্চিত ওরা যখন নিয়ম বানিয়েছে তখন ভাবতে পারেনি এমন একটা ফাইনাল হবে শেষ পর্যন্ত।’
তাই স্টিড আশা করছেন নিয়মটা পুনর্বিবেচনা করা হবে নতুন করে, ‘আমার মনে হয় এই নিয়ম নতুন করে ভেবে দেখা হবে। তখন হয়তো আরও কৌশল সামনে চলে আসবে।’
ওভার থ্রোতে একটি রান বেশি দেওয়া হয়েছে ইংল্যান্ডকে- এমন বিতর্ক যখন তুঙ্গে কিউই কোচ বললেন, ‘আমি আসলে এ বিষয়টি ভালো করে জানি না। কিন্তু দিন শেষে আম্পায়াররাই কর্তৃত্ব করেন। তারাও মানুষ, ভুল হতে পারে কিন্তু তা ক্রীড়া ক্ষেত্রের মনুষ্য ঘটিত দিক হিসেবেই দেখা উচিত।’