ভারতীয় অধিনায়কের সঙ্গে খারাপ সম্পর্কের কারণেই বিসিসিআই আর স্থায়ীভাবে মেয়াদ বাড়ায়নি কুম্বলের সঙ্গে। যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য সপ্তাহ দুয়েকের জন্য মেয়াদ বাড়ায় ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ এই সংস্থা। কিন্তু কোহলির সঙ্গে সম্পর্কটা এতটাই খারাপ পর্যায়ে গড়েছিল যে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরপরই পদ থেকে সরে দাঁড়ান সাবেক এই স্পিনার। তাদের খারাপ সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে যদিও কোনও পক্ষ মুখ খুলেননি। এমনকি সংবাদ মাধ্যমে কুম্বলের সরে দাঁড়ানো বা মেয়াদ না বাড়ানোর কারণ হিসেবে কোচ-অধিনায়কের দ্বন্দ্বের কথা সামনে এলেও বিসিসিআই আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। অবশ্য বলার খুব বেশি দরকারও পড়বে না কোহলি এক বছর আগে লেখা টুইটি মুছে ফেরার পর।
কোচ হিসেবে বিসিসিআই কুম্বলেকে দায়িত্ব দেওয়ার পরপরই নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে টুইটটি করেছিলেন কোহলি। লিখেছিলেন, ‘হৃদয়ের গভীর থেকে অনিল কুম্বলে স্যারকে স্বাগত জানাচ্ছি। মুখিয়ে আছি আপনাকে আমাদের সঙ্গে দেখতে। আপনার সঙ্গে দারুণ কিছু অর্জন জমা আছে ভারতীয় ক্রিকেটে।’ যদিও এই টুইটটি এখন আর কোহলির টুইটার অ্যাকাউন্টে নেই।
বিসিসিআইয়ের একটি সূত্র ‘এনডিটিভি’কে জানিয়েছে, গত ছয় মাস কোহলি ও কুম্বলে একে অন্যের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে সমস্যাটা আরও জটিল হয়। কিন্তু আইসিসির এত বড় টুর্নামেন্টের আগে কোনও সিদ্ধান্তে যেতে চায়নি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এনডিটিভি
/কেআর/