লিগ পদ্ধতির প্রথম পর্বে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ছিল তিনবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। তার পরে রেকর্ড শিরোপাজয়ী অস্ট্রেলিয়া। গত ১০ আসরের শিরোপার ৯টিই নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেওয়া দুই দল এবারও ফেভারিট। তবে ২০০০ সালের পর প্রথমবার বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ওঠা দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে পারে।
অন্যদিকে ভারতের বিপক্ষে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করা ইংল্যান্ড বাকি ৬ ম্যাচ জিতেছে বেশ দাপট দেখিয়ে। ২০১৩ সালে সর্বশেষ আসরে হারানো শিরোপাটি পুনরুদ্ধার করতে আত্মবিশ্বাসের কমতি নেই তাদের মাঝে। দলে আছেন নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যানরা। প্রতিযোগিতার শীর্ষ ব্যাটসম্যান তাদের দলেই- ট্যামি বিউমোন্ট। ১টি করে সেঞ্চুরি ও হাফসেঞ্চুরিতে ৩৭২ রান করে সবার উপরে এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ১৪৮ রানের ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসটি বিউমোন্ট খেলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই। এছাড়া বিশ্বকাপের সপ্তম ফাইনালের মুখ দেখতে তারা ব্যাটিংয়ে আস্থা রাখতে পারে হিদার নাইটের উপর। দলকে সেমিফাইনালে নিতে একটি সেঞ্চুরি ও দুটি হাফসেঞ্চুরিতে ভালো অবদান রেখেছেন এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান।
বলা চলে, অভিজ্ঞতায় ও শক্তির বিচারে দুই দলের মধ্যে বড় পার্থক্য থাকলেও দিনটা হতে পারে যে কারও। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে তাই আশাবাদী হতে পারে দুই দলই। ক্রিকইনফো
/এফএইচএম/