গত শনিবার বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটার খুঁজে পেয়েছেন দল। ব্যাটসম্যান সাইফ হাসান ও অলরাউন্ডার আফিফ হোসেন ধ্রুবকে কিনেছে খুলনা টাইটানস। চিটাগং ভাইকিংস দলে টেনেছে পেস বোলিং অলরাউন্ডার ইয়াসিন আরাফাত মিশু ও অফস্পিনার নাঈম হাসানকে। রাজশাহী কিংসে সুযোগ পেয়েছেন বাঁহাতি পেসার কাজী অনিক ইসলাম।
মিশু ও অনিকের বিশ্বাস, বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বিপিএল। সোমবার মিরপুর ক্রিকেট একাডেমিতে অনুশীলনের ফাঁকে অনিক সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বিপিএলে খেলে আমরা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবো। বড় মাপের ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে আমাকে বোলিং করতে হবে। তখন বুঝতে পারবো, কোন ডেলিভারি বেশি কার্যকর। গেইলের বিপক্ষে বোলিং করলে বুঝতে পারবো তিনি কোন জায়গায় দুর্বল, আর কোনটি তার শক্তির জায়গা। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বিপিএলে খেললে বিশাল অভিজ্ঞতা নিয়েই বিশ্বকাপে যেতে পারবো।’
তিনটি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলা মিশুও বিপিএলে সুযোগ পেয়ে দারুণ খুশি, ‘এটা ভেবে ভালো লাগছে যে আমার সঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের চার বন্ধুও বিপিএলে সুযোগ পেয়েছে। বিপিএলে খেললে সেটা হবে আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট। বিশ্বকাপের আগে আমাদের কোনও সিরিজ নেই। বিপিএলে বড়দের সঙ্গে খেলে অনেক কিছু শিখতে পারবো।’