সিলেটের জন্য ম্যাচটি স্মরণীয়, তাই সিলেট বিভাগীয় জেলা ক্রীড়া সংস্থাও বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে এই ম্যাচ ঘিরে। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা লড়াইয়ে টসের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ কয়েন। কয়েনটি এরপর বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার অফিসে সাজিয়ে রাখা হবে।
এছাড়া দুই দলের খেলোয়াড় আর কর্মকর্তাদের বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা। দুই অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ আর দীনেশ চান্ডিমালের হাতে স্মারক তুলে দিয়েছেন বিসিবির পরিচালক ও সিলেট বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল।
সিলেট শহর থেকে বিমানবন্দর সড়কে যাওয়ার পথে একপাশে স্টেডিয়ামের বড় ফটক। সেটি ধরে সামনে এগোলে দুই পাশে চা-বাগান। কিছুদূর এগোনোর পর স্টেডিয়ামে ঢোকার প্রধান ফটক। প্রথম দেখায় যে কেউ মুগ্ধ হবেই। স্টেডিয়ামটির আগে নাম ছিল সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য স্টেডিয়ামটি সংস্কার করা হয়, আর তখনই নাম হয় সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ২০ ওভারের বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, নেদারল্যান্ডস এবং আরব আমিরাতের ম্যাচ আয়োজন করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল অপরূপ সৌন্দর্যের এই স্টেডিয়ামকে।