টস জিতে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তানের সবকিছু ভালোই চলছিল ৬০ ওভার পর্যন্ত। ৯২ রানের জুটি গড়েন দুই ওপেনার ইজাজ ও সুলিমান আরাবজাই (৬৫)। সেঞ্চুরির পথে বশির খানের (২১) সঙ্গে ইজাজ ৭০ রান যোগ করে বড় স্কোরের আভাস দেন। তৃতীয় উইকেটে আব্দুল কাদিরকে (২৪) নিয়ে ৫৬ রানের জুটি গড়ার পর আফগান অধিনায়ক ফিরতেই বিপর্যয়ের শুরু।
১৮২ বলে ১৩ চার ও ১ ছয়ে ১০০ রান করে রিশাদ হোসেনের দ্বিতীয় শিকার হন ইজাজ। দলীয় ২১৬ রানে তিনি তৃতীয় ব্যাটসম্যান হয়ে পারভেজ হোসেন ইমনের হাতে ক্যাচ দেন। তারপর ৭ ব্যাটসম্যান ২০ রানের ব্যবধানে ফিরে যান, যার মধ্যে ছয় উইকেটেই অবদান মৃত্যুঞ্জয়ের।
১৭.২ ওভারে ৬ মেডেনসহ ৩৯ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন বাংলাদেশ যুব দলের এই পেসার। আরেকটি রান আউট করেন তিনি।
প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে প্রান্তিক নওরোজ নাবিল ও ফিয়াইজ হাবিবের জুটিতে ভালো শুরু করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ১২তম ওভারে নাভিদ আহমেদের জোড়া আঘাতে স্কোরবোর্ডে ৫৬ রান থাকতেই দুই উইকেট হারায় তারা। প্রান্তিক ৪৯ বলে ৭ চার ও ২ ছয়ে ৪৬ রানে অপরাজিত আছেন।