বুধবার ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে সৌম্য বলেছেন, ‘আমরা সবসময় চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। প্রথম ম্যাচ হেরে সিরিজে পিছিয়ে পড়েছে আমাদের দল। কয়েক মাস আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে টি-টোয়েন্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে হেরে গিয়েছিলাম। তবে পরের দুই ম্যাচে জয় পেয়ে সিরিজটা আমরাই জিতেছিলাম। সেই সিরিজই এখন আমাদের অনুপ্রেরণা।’
প্রথম ম্যাচে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার মাশুল দিয়ে হার মেনেছে বাংলাদেশ। সৌম্য জানালেন, সেদিনের সব ভুল শুধরে মাঠে নামাই তাদের লক্ষ্য, ‘সেদিন শুরুতে ওদের বোলারদের চার্জ করতে গিয়ে আমরা হয়তো ভুলই করেছি। প্রথম কয়েকটা ওভার একটু বুদ্ধি করে খেলা উচিত ছিল। কালকের ম্যাচে আমরা শুরুতে একটু সাবধানে খেলার চেষ্টা করবো। পাওয়ার প্লেতে উইকেট ধরে রেখে খেলতে পারলে ফিনিশিং ভালোভাবে করা যাবে। প্রথম ম্যাচের ভুল শুধরে আমরা মাঠে নামতে চাই।’
তীব্র শীত বাড়তি সুবিধা দিতে পারে ক্যারিবিয়ান পেসারদের। বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক ওপেনারের কণ্ঠে এ বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা, ‘এমন আবহাওয়ায় পেস বোলারদের কার্যকারিতা একটু বেশি থাকে। ওদের বোলারদের তাই ঠাণ্ডা মাথায় মোকাবেলা করতে হবে।’
১১ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ওয়ানডে হয়েছে মিরপুরে। শেষ ওয়ানডে আর প্রথম টি-টোয়েন্টির ভেন্যু ছিল সিলেট। মাঝে কিছু দিন খেলা না হওয়ায় শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট ভালো অবস্থায় থাকবে বলেই সৌম্যর ধারণা, ‘মিরপুরের উইকেট কয়েক দিন বিশ্রাম পেয়েছে। ভালো উইকেট তৈরির জন্য তাই যথেষ্ট সময় পেয়েছেন কিউরেটররা।’