সাউদাম্পটনে ইংল্যান্ডকে ১২ রানে হারাতে ১০২ বলে ১১৬ রানের সেরা ইনিংস খেলেছেন স্মিথ। এনিয়ে জাতীয় দলে চার ম্যাচ খেলে সবগুলোতে পঞ্চাশ ছাড়িয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার আগের তিনটি ঘাম ঝরানো ম্যাচে ৮৯, ৯১ ও ৭৬ রান করেন স্মিথ।
অবশ্য এই ম্যাচের পারফরম্যান্সকে খুব বেশি গুরুত্ব দিতে চান না স্মিথ। তবে চান এই ফর্মটা ধরে রাখতে, ‘আমি এগুলোকে খুব বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি না, এই মুহূর্তে এগুলো কেবলই প্রস্তুতি ম্যাচ। আশা করি আসল ম্যাচে এই ফর্ম ধরে রাখতে পারবো এবং তারপরই পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন হবে।’
স্মিথ এখন বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন, ‘খুব বেশি খেলোয়াড় এক বছর ধরে মাঠের বাইরে থাকে না। চার থেকে পাঁচ বছর শীর্ষ পর্যায়ে পারফর্ম করার পর এক বছর দূরে থাকায় আমি এখন আরও স্বতঃস্ফূর্ত এবং আগের চেয়ে অনেক বেশি ক্ষুধার্ত হয়ে ফিরে এসেছি। বেশ কিছু জায়গা নিয়ে কাজ করেছি এবং এখন ফিট।’
শাস্তি শেষ হওয়ার আগেই কনুইয়ের অস্ত্রোপচার করানো হয়েছে স্মিথের। তার ফিটনেস প্রশ্নবিদ্ধ থাকলেও ধারাবাহিকভাবে রান পাওয়ায় আত্মবিশ্বাসী ২৯ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান, ‘আমি শুধু আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছি। সৌভাগ্যবান যে আমি রান করতে পারছি এবং আমাদের প্রথম ম্যাচ শুরু হওয়ার আগে মিডল অর্ডারে কিছুটা সময় পাচ্ছি, এটাও গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও যোগ করেছেন, ‘আমি ক্রিজে খুব শান্ত আছি এবং সঠিক বলকে বাউন্ডারি বানাচ্ছি। অস্ট্রেলিয়ার জন্য যে কোনও সময় সেঞ্চুরি করা সত্যিই সম্মানের এবং দারুণ ব্যাপার।’ আইসিসি ডটকম