স্মিথের ঘাড়ে আঘাত করার আগে আরও দুটি বাউন্সার তার কপালে ও গ্লাভসে লাগে। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ককে থামাতে শর্ট বলে জর্জরিত করেন আর্চার। সেটা উল্লেখ করে এড নামে একজন টুইট করেছেন, ‘এক ওভার ৩ বলের মধ্যে ৬টি শর্ট বল, এর শেষ কোথায় দেখতে চেয়েছিলেন আর্চার? আবার মানসিক ভারসাম্যহীনের মতো হাসছিলে।’
টেস্ট ক্রিকেট অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলেও এমন হাসি মেনে নিতে পারেননি নেরোলি মিডোস, ‘জানি এটা টেস্ট ক্রিকেট এবং নির্দয়। কিন্তু এই আঘাতটা বেশ বাজে ছিল। বেশ জোরে মাথায় লাগলো। আর্চারের এই হাসি আমাকে স্বস্তি দিচ্ছে না, এমনটা কি আমার একার হচ্ছে?’
লিয়াম পিকারিং টুইট করেছে, ‘বাহাদুরি আর বাজে শর্ট বলেও আর্চার আউট করতে পারছিল না স্মিথকে, বাম্পার দিয়ে আঘাত করলো। বেশ ভালো করেছ। এরপর তুমি তোমার পেছনে ঘুরে স্কোরবোর্ডের দিকে তাকিয়ে দেখলে তাকে আউট করতে পারোনি, তখন স্কুলের বাচ্চাদের মতো হাসতে হাসতে বোলিংয়ের জায়গায় ফিরে গেলে।’
আর্চার খেলোয়াড়সুলভ আচরণ করেননি মনে করেন মোহাম্মদ হামজা ইনাম, ‘যখন স্মিথ পড়ে গেলো, তখন তার অবস্থা যাচাই না করে আর্চার হাসলো। এটা স্পোর্টসম্যানশিপের জন্য বড় লজ্জার বিষয়।’