তার ও মোস্তাফিজের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি তামিমের বরিশাল। ১০ রানে জেতার পর ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে ১৯ বছর বয়সী এই পেসারের হাতে। পুরস্কার হাতে সংবাদমাধ্যমকে শরিফুল বলেছেন, ‘সিনিয়রদের সঙ্গে খেলাটা খুব উপভোগ করছি। কারণ এখানে যদি ভালো কিছু করতে পারি ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগবে। পাশাপাশি ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ নিতে নিজেকে প্রস্তুত করছি।’
নিজে বোলিংয়ে ভালো করলেও জয়ের পথে অফস্পিনার নাহিদুলকে কৃতিত্ব দিচ্ছেন শরিফুল, ‘১৫১, মিরপুরে অনেক রান। কারণ আমাদের বোলিংটা খুব ভালো সাইড। আমরা শুরু থেকেই খুব ভালো বল করেছি। নাহিদুল ভাই স্টার্ট করছিল ভালো। ফলে এটা আমাদের জন্য সহায়ক হয়েছে।’
ইনজুরির কারণে চার সপ্তাহ মাঠের বাইরে মুমিনুল হক। দলের গুরুত্বপূর্ণ এই সদস্যকে হারিয়ে মন খারাপ তরুণ এই পেসারের, ‘মুমিনুল ভাইকে খুবই মিস করছি। কারণ উনি খুবই ভালো মনের মানুষ। উনি খুব ভালো পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কালকে (রবিবার) রাতে যখন শুনতে পারলাম ওনার হাতের অবস্থা খুব খারাপ ছিল, তখন থেকেই আমাদের মন খুব খারাপ ছিল।’