ছয়টি সাফ ফুটবল খেলে সর্বোচ্চ ২০ গোল করা আশফাক ২০০৯ সালে সর্বশেষ এসেছিলেন ঢাকায়। ৯ বছর পর তার ওপরেই পাদপ্রদীপের আলো। মঙ্গলবার ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আশফাক প্রসঙ্গে আবাহনীর কোচ সাইফুল বারী টিটু বললেন, ‘আশফাক ওদের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। ২০১৪ সালে সে মালয়েশিয়ার একটি দলের হয়ে টটেনহ্যামের বিপক্ষে খেলেছিল, ম্যাচসেরাও হয়েছিল। অবশ্য নিউ রেডিয়েন্টের আলী ফাসির ও মোহাম্মদ উমারের কথা ভুলে গেলে চলবে না। তবে আশফাক একটু অন্যরকম, সে যে কোনও সময় প্রতিপক্ষকে বিপদে ফেলতে পারে।’
ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ফুটবল মিলে ৩৯১ গোল করেছেন আশফাক। জাতীয় দলের জার্সিতে তার গোল ৫২টি। নিউ রেডিয়েন্টের স্প্যানিশ কোচ অস্কার ব্রুসান তো তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘আলী আশফাক আমাদের দলের অপরিহার্য খেলোয়াড়। ইনজুরি থেকে সেরে উঠে সে ভালো ফর্মে আছে। মালদ্বীপ লিগে শেষ ম্যাচেও গোল করেছিল সে।’
আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাশ রুপু অবশ্য শুধু আশফাককে নিয়ে ভেবে বিপদে পড়তে রাজি নন। তার কথা, ‘আমাদের সবার দিকে দৃষ্টি দিতে হবে, শুধু আশফাকের দিকে তাকালে হবে না। নিউ রেডিয়েন্টে স্প্যানিশ সহ বেশ কয়েকজন ভালো খেলোয়াড় আছে। কালকের ম্যাচে ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।’