নির্ধারিত ৯০ মিনিট গোলশূন্য থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও গোল হচ্ছিল না কিছুতেই। অবশেষে ১১৮ মিনিটে গোল করেন সবুজ। আর সেই গোলেই বসুন্ধরার সামনে শিরোপার হাতছানি।
ম্যাচ শেষে সবুজকে ঘিরে ছিল বসুন্ধরার জয়োৎসব। বিজয়ী দলের সমর্থকরা তাকে কাঁধে নিয়ে মেতে উঠলেন উল্লাসে। দলকে ফাইনালে তুলে সবুজের মনেও বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস, ‘আমার আত্মবিশ্বাস ছিল মাঠে নামতে পারলে গোল পাবো। তাই ইনজুরি নিয়ে দলের প্রয়োজনে মাঠে নেমেছিলাম। মাঠে মুভ করতে সমস্যা হচ্ছিল, কিন্তু হতোদ্যম হইনি। শেষ পর্যন্ত সফল হয়েছি, আমার গোলে দল ফাইনালে উঠেছে। ফাইনালে খেলার সুযোগ পেলে গোল করতে চাই।’
সবুজ অবশ্য বড় ব্যবধানে জয়ের আশাই করেছিলেন, ‘আমাদের বেশ কয়েকটি সুযোগ নষ্ট হয়েছে। আমরা নির্ধারিত সময়েই গোল পেতে পারতাম। হয়তো বড় ব্যবধানে জিততেও পারতাম।’
খেলা শেষে সবুজের প্রশংসা করে বসুন্ধরার কোচ ব্রুজন বলেছেন, ‘ইনজুরি থাকার পরও সবুজকে মাঠে নামিয়েছি। আমার বিশ্বাস ছিল সে গোল পাবে। আমি তার পারফরম্যান্সে খুশি, সে খুব ভালো খেলেছে।’