এ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘এটা খুব সাধারণ বিষয়। আমার কমিটিতে আপনাকে রাখব কি রাখব না সেটা আমার বিবেচনা। মহিকে আমি রাখব কি রাখব না সেটা আমি সিদ্ধান্ত নেব। তারপর সে আমাকে প্রত্যাখান করবে।’
মহির সৎসাহস নিয়ে প্রশ্ন রেখেছেন তিনি, ‘তার যদি সৎসাহস থাকতো তাহলে এজিএমে আসতেন। ১৩৯ জন কাউন্সিলর আছে। ফিফা, এএফসি ও কাউন্সিলরদের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টস নিয়ে অডিট পাশ হয়েছে। ফিফা, এএফসি কি তাহলে গাধা? এজিএমের আগে ফিফা-এএফসির কমপ্লিট ডকুমেন্ট সবার কাছে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে তো কোনও সমস্যা ছিল না।’
সালাউদ্দিন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন চতুর্থ মেয়াদে নির্বাচিত হলে সব অনিয়মের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন, ‘আমি যদি আবার সভাপতি হই যেসব অনিয়ম হয়েছে নীতি-নৈতিকতার (এথিকসের) বাইরে, কেউ ছাড় পাবে না।’
আগামী এপ্রিলের মধ্যেই নির্বাচন হবে জানিয়ে বাফুফের বর্তমান সভাপতি আশাবাদ প্রকাশ করেছেন যে চতুর্থ মেয়াদেও তিনি নির্বাচিত হবেন, ‘এপ্রিলের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। যদি ৩০ এপ্রিল অতিক্রম হয় তাহলে ফিফা ও এএফসির অনুমতি নিতে হবে। আমার ইচ্ছা এই সময়ের আগে নির্বাচন হবে। পরে হবে না। আর আমি আশাবাদী যে চতুর্থ মেয়াদে আসতে পারবো। তা নাহলে আমার মতো লোক তো নির্বাচন করে না।’