আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কায় ম্যাচগুলো রুদ্ধদ্বার স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা চলছিল। কিন্তু বন্ধ হলো পুরোপুরি। অন্য ম্যাচগুলো হলো উদিনেসি-ফিওরেন্তিনা, এসি মিলান-জেনোয়া, পারমা-স্পাল ও সাসসুওলো-ব্রেসিয়া। গত সপ্তাহে সাম্পদোরিয়ার বিপক্ষে ইন্টারের হোম ম্যাচও হয়নি। এবার স্থগিত হলো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা জুভেন্টাসের বিপক্ষে তিন নম্বর দলটির খেলা।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাব এখনও ইংলিশ ফুটবলে পড়েনি, তবে এর প্রাদুর্ভাব চূড়ান্ত পর্যায়ে বলে ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলেও যে ছন্দপতন হবে না, সেই শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অবশ্য ইংলিশ ক্লাবগুলো পূর্বসতর্কতা নিয়েছে। নিউক্যাসেল ইউনাইটেড তার খেলোয়াড়দের হাত না মেলানোর নির্দেশনা দিয়েছে।
ইতালিতে তিনি সিরি ‘সি’ ক্লাব ইউএস পিয়ানেসের ৩ খেলোয়াড়ের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে, আরও একজন টিম অফিশিয়ালও আছেন। সংক্রমণ ঠেকাতে পুরো ক্লাবকেই কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। পিয়ানেস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘গত সপ্তাহের ম্যাচ খেলতে যাওয়া সব খেলোয়াড়, টেকনিক্যাল স্টাফ ও কোচকে এখন ১৫ দিনের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।’