আবহনীর মিডফিল্ডার রাজীব দাস ২০, ২৬, ৩২ ও ৩৯ মিনিটে ৪টি ফিল্ড গোল, ডিফেন্ডার ফরহাদ আহমেদ শিটুল ৩, ২৮ ও , ৪৪ মিনিটে ৩টি ফিল্ড গোল করেন। দুটি করে গোল করেছেন মাকসুদ আলম হাবুল ও সাফকাত রসুল। বাকি তিনটি গোল এসেছে মো. ইরফান, শেখ মো. নান্নু ও কাশিফ আলীর স্টিক থেকে।
রেকর্ড করার জন্য ছোট দলগুলিকেই বেছে নেয় বড় ক্লাবগুলো। এদিনও দেখা গেল এমন দৃশ্য। আবাহনী কোচ মাহবুব হারুন বলেন, 'আমরা তাও একটু সমীহ করেছি। বাকি যারা আছে তারা গোল দেওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়বে। আমরা চাইলে কমপক্ষে ৩০ টি গোল দিতে পারতাম।'
অসহায় রেলওয়ের ম্যানেজার নুরুল ইসলাম ফারুকি ম্যাচ বলেন, 'আমরা দেশি খেলোয়াড়দেরই প্রাধান্য দিতে চাই। আমার দলে চট্টগ্রামের ৮ জন, রাজশাহীর ৬ জন ও রংপুরের একজন আছেন। তারা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলবে। প্রথম বিভাগে আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রিমিয়ারে উঠেছি। অন্যান্য ক্লাবের মতো হয়তো আমাদের আর্থিক ক্ষমতা নেই, তারপরও চেষ্টা করবো দেশি খেলোয়াড় দিয়ে মান বজায় রাখতে।'
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির উপদেষ্টা এ এস এম মুইজ এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম তাজিক চৌধুরী। এছাড়াও বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাদেক, লীগ কমিটির সম্পাদক কাজী মইনুজ্জামান, সহ-সভাপতি খাজা রহমতউল্লাহসহ ফেডারেশনের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
/আরএম/এমআর/