এমন পরিস্থিতিতে হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাদেক ক্ষুব্ধ। মঙ্গলবার বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেছেন, ‘কী আর বলবো, ফেডারেশনের কাছেই কিনা ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে! আসলে ফেডারেশনে একরকম দুর্বৃত্তায়ন চলছে। আমি ফেডারেশন সভাপতিকেও এ বিষয়ে বলেছি।’ তার ধারণা, ওই সাব কমিটির সদস্যরা কারও ইন্ধনেই এমন কাজ করেছেন, ‘নিঃসন্দেহে এর মধ্যে কারও ইন্ধন আছে, কেউ প্রশ্রয় দিচ্ছে।’
আগামী ২৮ থেকে ৩০ নভেম্বর হকির দলবদল হওয়ার কথা। তবে ফেডারেশনে নতুন কমিটি আসার আগে দলবদল হওয়ার সম্ভাবনা কম। সাধারণ সম্পাদকের কথায় তেমনই ইঙ্গিত, ‘যাদের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে তারা কী উত্তর দিল, সেটা আগে দেখা হবে। কাগজপত্র দেখে বুঝতে হবে কে সঠিক আর কে ভুল। আমরা এশিয়া কাপ হকির জন্য ৯০ ভাগ টাকা আগেই দিয়েছিলাম। এখন আমরা ফেডারেশনের নতুন কমিটির অপেক্ষায় আছি। এক সপ্তাহের মধ্যে হতে পারে নতুন কমিটি। ঘরোয়া হকির কার্যক্রম সহ জাতীয় দলের খেলা আছে। হাতে সময় কম, নতুন কমিটি হলেই আশা করছি সবকিছু ঠিক হয়ে হবে।’