বিওএ’র কার্য-নির্বাহী কমিটির এই সদস্য বুধবার শুটিং কমপ্লেক্সে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রার্থীতা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘আমি নিজে শুটার ছিলাম। এখন সংগঠক হয়েছি, আমি জানি কীভাবে একটি সংগঠনকে এগিয়ে নিতে হয়। বিওএ’তে বিগত চারবছর কোনও পরিকল্পনা ছিল না। বিওএ’র কোনও ভবিষ্যত লক্ষ্য প্রনয়ন হয়নি। এভাবে একটি দেশের খেলাধুলা এগিয়ে যেতে পারে না। সাবেক মহাসচিব কুতুবউদ্দিন আহমেদের দায়িত্বকালে এসএ গেমসে আমরা ১৮টি স্বর্ণ পেয়েছিলাম। অ্যাথলেটদেরকে দেড় বছর ট্রেনিং করানো হয়েছিল। অথচ এবার মাত্র দুই মাস ট্রেনিং করিয়ে চার স্বর্ণ পেয়েছি।’
অপু আরও যোগ করেন, ‘আমি শুটিং ফেডারেশনে দু’জন বিদেশি কোচ রেখেছি অলিম্পিক শুটার তৈরি করার জন্য। চারবছরে চারশ’ শুটার তৈরির লক্ষ্য আমাদের রয়েছে।’
এসময় নিজের পরিকল্পনার কথাও শোনান তিনি, ‘আমি বিওএ’র মহাসচিব হলে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করে এদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে কাজ করবো। শাহেদ ভাই আমার খুব প্রিয় মানুষ। তার বিরুদ্ধে আমার কোনও অভিযোগ নেই। আমি বিওএ’র মহাসচিব হতে চাচ্ছি কারণ পরিবর্তন আনতে চাই।’
/আরএম/এফআইআর/