দেশের আরেক খ্যাতিমান গলফার জামাল হোসেন মোল্লা -১২ পার খেলে দ্বিতীয় ও জাকিরুজাজামান -৫ পারে তৃতীয় হন।
প্রতিযোগিতায় দেশের শীর্ষ ৬৫ জন গলফার ছাড়াও দশজন শৌখিন ১১ জন সহযোগী সদস্য খেলেন। মেয়েদের বিভাগে সেরা নাসরিন আকতার। টুর্নামেন্টের অন্যতম আলোচিত ঘটনা ছিল আহসানের হোল ইন ওয়ান বা এক শটেই শেষ করা। এজন্য তাকে বিশেষ পুরস্কার হিসেবে একটি ৪০ ইঞ্চি এলইডি টিভি দেওয়া হয়।
প্রধান অতিখি হিসেবে পুরস্কার বিতরণ করেন সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী লে: কর্নেল (অব:) ফারুক খান। তিনি জেমকন গ্রুপ ও বাংলাদেশ গলফার্স অ্যাসোসিয়েশনকে ধন্যবাদ জানান, ‘বাংলাদেশের গলফ ধীরে ধীরে বিকশিত হচ্ছে। জেমকন দীর্ঘদিন ধরেই করে আসছে গলফের পৃষ্ঠপোষকতা, এজন্য তারা প্রশংসার দাবিদার। আর অ্যাসোসিয়শেন এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজন করে খেলোয়াড়দের মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।’
জেমকন গ্রুপ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দুলাল হোসেনের স্পনসর। দুলাল তাই জেমকন গ্রুপকে ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি, ‘স্পনসর ছাড়া একজন গলফারের টিকে থাকা কঠিন। জেমকন গ্রুপ গত ৯ বছর ধরে আমাকে স্পনসর করছে। তাদের পৃষ্টপোষকতায় আমি নিজেকে বিকশিত করেছি, আমি আরও শিরোপা জয় করতে চাই।’
অনুষ্ঠানে জেমকন গ্রুপের পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদ, বাংলাদেশ গলফার্স অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি আসিফ ইসমাইল, সেক্রেটারি জেনারেল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) জিএম কামরুল ইসলামসহ গলফ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ছিলেন।
/আরএম/এফএইচএম/