স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও শক্তিশালী ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কা এই আসরে অংশ নিচ্ছে। পাকিস্তান দলের ভিসা নিয়ে সমস্যা আছে। ২৬ মার্চের আগে আসতে পারলে অংশ নিতে পারবে তারা। আর ভুটান দল নিজ সরকার থেকে অনুমতি না পাওয়ায় এই আসরে অংশ নিতে পারছে না। লড়াই হবে মোট ৩০টি পদকের জন্য।
সাউথ এশিয়ান আর্চারির প্রথম আসর বসেছিল বিকেএসপিতে, ২০০৬ সালে। ২০০৮ সালে ভারতে হলেও তারপর আর কোনও আসর হয়নি। ১০ বছর পর এবার হতে যাচ্ছে প্রতিযোগিতাটি। বৃহস্পতিবার অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের অডিটরিয়ামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজিব উদ্দিন চপল বলেছেন, ‘এবার নিয়ে তৃতীয় আসর হতে যাচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় সব দেশে আর্চারির অবকাঠামো নেই। শ্রীলঙ্কা এবার আয়োজক হতে চাইলেও পারেনি। বাংলাদেশ আবারও স্বাগতিক হয়েছে। এবার আমাদের আর ভারতের মধ্যে লড়াই সীমাবদ্ধ থাকবে। আমরা স্বর্ণপদকের জন্য লড়াই করব।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মো: আনিসুর রহমান দিপু ও বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: সামছুর রহমান।