এই ইভেন্টে ৫৪ জন সাঁতারুর মধ্যে ৩৮তম স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২১ বছর বয়সী এই সাঁতারু। নিজের এই টাইমিং দেখে হতাশ তিনি। দক্ষিণ এশিয়ার ভারত ও শ্রীলঙ্কার সাঁতারুরা উন্নতি করতে পারলেও বাংলাদেশ পিছিয়েই আছে।
নাহিদ বললেন, ‘এসএ গেমসে ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কানরা উন্নতি করতে পেরেছে, আমি পারিনি। কেন সেটা আপনারা নিশ্চয় জানেন। তারা সারা বছরই উন্নত ট্রেনিংয়ের মধ্যে থাকে, তাদের সুযোগ-সুবিধাও দেওয়া হয় অনেক। আর আমি আজ যে কস্টিউমটি পরে পুলে নেমেছি, সেটা মনে হয় সস্তার দিক থেকে এক বা দুই নম্বর হবে। খুব লজ্জা লাগছিল তখন।’
তারপর তার উপলব্ধি, ‘প্রথমবার এত বড় আসরে খেলতে নেমেছি। অন্যরকম এক অভিজ্ঞতা। বড় বড় তারকা সাঁতারুদের দেখছি, অনেক কিছুই শিখছি। আর মনে হচ্ছে আমরা তো আসলে সব দিক থেকেই পিছিয়ে। এই পর্যায়ে খেলতে হলে যে ধরনের ট্রেনিং প্রয়োজন সেটা আমরা নিতে পারি না। সুযোগ-সুবিধাও ততটা পাই না। তার ওপর গত প্রায় দেড় মাস কোরিয়ান কোচকেও পাইনি ট্রেনিং ক্যাম্পে। যার প্রভাব তো কিছুটা পরেছে পারফরম্যান্সে।’