শুধু টেনিস কোর্টেই নয়, বার্টির অভিজ্ঞতা আছে ক্রিকেট মাঠে খেলারও। ২০১৪ সালের ইউএস ওপেন শেষে হঠাৎ করে টেনিস থেকে বিরতির ঘোষণা দেন বার্টি। র্যাকেট আর টেনিস বল ছেড়ে হাতে নেন ব্যাট আর শক্ত চামড়ার বল। মেয়েদের বিগ ব্যাশ লিগ খেলার ইচ্ছা থেকে যোগ দেন ব্রিসবেন হিটে। জীবনের এই ‘চমৎকার সময়ে’ ব্রিসবেন ক্লাবে খেলেছেন ৯ ম্যাচ, রান করেছেন ৬৮। কুইন্সল্যান্ড ফায়ারের হয়ে মেয়েদের জাতীয় ক্রিকেট লিগও খেলা হয়েছে তার, মাত্র ২ ম্যাচ।
ক্রিকেটের সঙ্গে ছোট্ট ক্যারিয়ার তার শেষ হয় ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আবারও টেনিস কোর্টে ফেরার মধ্য দিয়ে। এরপর অক্লান্ত পরিশ্রম করে গেছেন র্যাকেট হাতে। তার ফল পেলেন শনিবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতে। ম্যাচ শেষে ক্রিকেট নিয়ে স্মৃতিকাতর কণ্ঠ শোনা গেলো তার।
ক্রিকেট ক্যারিয়ার সম্পর্কে ২৩ বছর বয়সী বার্টি বলেছেন, ‘আমার জীবনের চমৎকার একটা সময় ছিল এটা। দারুণ কয়েকজনের সঙ্গে দেখা হয়েছে। আমি টেনিস বলে খেলেছি কি খেলিনি তাতে তাদের কিছুই যায় আসেনি। তারা আমাকে গ্রহণ করেছে এবং অ্যাশ বার্টি হিসেবেই জেনেছে। তারা আমাকে বুঝেছে। গত কয়েক দিন ধরে আমার কাছে অনেক শুভ কামনা এসেছে তাদের কাছ থেকে। ক্রিকেট দলের মেয়েদের সঙ্গে আজীবনের সখ্যতা তৈরি হয়েছে আমার।’