এ বিষয়ে গুগলের পরিবার ও শিশু ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহ-সভাপতি পাভনি দিওয়ানজি এক ব্লগ পোস্টে লেখেন, শিশুরা যেন অনলাইনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে সেজন্য তাদের কিছু দিক-নির্দেশনা সরবরাহ করা প্রয়োজন। স্কুলের বাইরে এবং বিভিন্ন ছুটিতে শিশুরা ইন্টারনেটে অনেক সময় ব্যয় করে। তাদের এ বিষয়ে সচেতন করার এটাই উৎকৃষ্ট সময়।
প্রকৃতপক্ষে গুগলের এই প্রোগ্রামে শিশুদের শেখানো হবে অনলাইন স্ক্যাম, যৌন হয়রানি এবং অন্যান্য সমস্যা থেকে কিভাবে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এতে ৮ থেকে ১২ বছরের শিশুদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কেননা বর্তমান সময়ে বাচ্চারা তাদের স্মার্টফোন, কম্পিউটার এবং অন্যান্য ডিভাইসে ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকে। আর অনলাইনে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় শিশুদের। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারকে মজার করে তুলতে গুগল এবং এর অংশীদাররা মিলে এ কাজটি চালু করতে যাচ্ছে।
/এইচএএইচ/