মোস্তফা জব্বার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির ভবিষৎ গন্তব্য আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সে (এআই)। এই বিশ্ব আরও ভালো কিছুর জন্য পরিবর্তন হচ্ছে। বেসিস তার নীতিগত জায়গা থেকে আইওটি, এআই, রোবটিক্স এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকারের সহযোগিতায় আমরা প্রকল্পগুলোর উদ্যোগ গ্রহণ করব, যা স্থানীয় বিশেষজ্ঞরা অনুধাবন করতে পারেন এবং এটি আমাদের আর্ন্তজাতিক বাজারে একটি নিরাপদ অবস্থানে নিতে সাহায্য করে।
ই-জেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান বলেন, এআই প্রযুক্তি বিভিন্ন সেক্টরে ব্যবহার করা যেতে পারে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের বাংলাদেশি তরুণরা বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করছেন। ই-জেনারেশনে আমরা বাংলার জন্য ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসর (এনএলপি) তৈরি করছি, যা মেশিন লার্নিং এবং এআই এর সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে। জনগণকে এআই সম্পর্কিত বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যক্রমে অনুপস্থিত।