এর আকার এতোটাই ছোট যে, অনেকেই এটাকে কম্পিউটার হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না। বিভিন্ন প্রযুক্তিভিত্তিক গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে ছোট এই কম্পিউটারটির আকার চালের দানার মতো।
সাধারণত বর্তমানে গ্রাহকরা যে ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করেন, এগুলো দিয়ে কাজ করার পর প্রয়োজনীয় কাজ সংরক্ষণ করে রাখা যায়। কিন্তু মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি কম্পিউটারে কোনও তথ্য বা প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা যাবে না। এটা দিয়ে শুধু কাজ করা যাবে। ডিভাইসটি বন্ধ করে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব তথ্য মুছে যাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
ছোট এই কম্পিউটার সম্পর্কে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ডেভিড ব্লাউ বলেন, এটাকে কম্পিউটার বলা উচিত হবে কিনা সে সম্পর্কে নিশ্চিত নই আমরা। এটা মানুষের মতামতের ওপর নির্ভর করবে।
মিশিগান মাইক্রো মোটের ফাংশন এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, এটা বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজে লাগানো যাবে। ক্যান্সার গবেষণায়ও এটা ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন এর নির্মাতারা।
সূত্র: গেজেটস নাউ