এসময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ভিশন-২০২১-এর দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আমরা যদি সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ দেখতে চাই তাহলে আমাদের বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে এবং ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর), ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) ইত্যাদি প্রযুক্তিকে গ্রহণ করতে হবে। হুয়াওয়ের স্টলে উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে এবং এমডাব্লিউসিতে তারা তাদের অত্যাধুনিক সলিউশন নিয়ে এসেছে। খুবই আশার বিষয় যে, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের নেটওয়ার্কিং অবকাঠামো নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে।
হুয়াওয়ের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জেমস উ বলেন, গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে এবং তাদের জীবনকে আরও ডিজিটাল করতে আমরা শক্তিশালী প্রযুক্তি, উদ্ভাবনী কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা, টেলিকম নেটওয়ার্ক, আইটি সমাধান, স্মার্ট ডিভাইস ও ক্লাউড পরিষেবা সরবরাহ করে যাচ্ছি।