দুই. লক অপশনে আরও একটা নতুন বিষয় যোগ করেছে জি-মেইল। কোনও মেইল পাঠানোর আগে সেই মেইলের সঙ্গে একটা নির্দিষ্ট টাইম সেট করে দেওয়া যাবে। যাকে মেইলটা পাঠানো হবে, তিনি মেইলটি খোলার সঙ্গে সঙ্গে সেই টাইম কাউন্ট শুরু হয়ে যাবে এবং ওই নির্দিষ্ট সময়ের পর আর মেইলটি খোলা যাবে না।
তিন. অনেক সময় দেখা যায়, একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে আপনাকেও কোনও একটি মেইলে সিসি করা হয়েছে। প্রত্যেকেই নিজের মতো মেইলের উত্তর দিচ্ছে এবং প্রত্যেকবারই আপনার ইনবক্সে এসে জমা হচ্ছে নতুন বাড়তি ও অপ্রাসঙ্গিক মেইল। স্বভাবতই আপনি অস্বস্তি বোধ করবেন। এক্ষেত্রে নিস্তার পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় মেইলটি মিউট করে দেওয়া।
চার. কেবল অনলাইনই নয়, এখন অফলাইনেও ব্যবহার করা যাবে জি-মেইল। সেটিংস অপশনে গেলেই পাওয়া যাবে এই অফলাইন পরিষেবা। এক্ষেত্রে আপনি মেইল কম্পোজ করা থেকে শুরু করে, অন্য মেইল দেখা- সবই করা যাবে। কেবল কোনও মেইল পাঠানো যাবে না। সেভ করে রাখা যাবে। ইন্টারনেট যোগ করার সঙ্গে সঙ্গে ওই সেভ মেইলটি নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় পৌঁছে যাবে।
পাঁচ. পুরানো মেইলের সন্ধান করা বা তা ডিলিট করা এখন আরও সুবিধাজনক হয়ে গেছে। সার্চ অপশনে গিয়ে, যে মেইলটার খোঁজ করছেন সেটা সম্পর্কিত কিছু লিখলে বা প্রেরকের নাম লিখলেই চলে আসবে নির্দিষ্ট মেইলটি, ডিলিট করা যাবে।