এছাড়া ফেসবুক এমন একটি কর্মসূচি চালু করবে যার মাধ্যমে ঘৃণা ছড়ায় এমন গ্রুপগুলো থেকে দূরে সরে আসতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের মুখোমুখি হওয়ার আগের দিন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এসব ঘোষণা দিল।
দ্য নিউ ই্য়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফেসবুকসহ আরও বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনায় বসবে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটররা। সন্ত্রাসবাদী পোস্টগুলো কিভাবে তারা ‘ব্যবস্থাপনা’ করছে এ বিষয়টি আলোচনায় স্থান পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘৃণা ছড়ানো বন্ধ করতে তীব্র চাপে আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। বিশেষ করে এ ধরনের মেসেজ, ছবি ও ভিডিও ছড়ানো নিয়ন্ত্রণ করতে বারবার বলা হচ্ছে তাদের। নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে সন্ত্রাসী হামলার লাইভ ভিডিও চিহ্নিত করতে না পারায় কঠোর সমালোচনার মধ্যে পড়তে হয়েছে ফেসবুককে।
ওই ঘটনার পর থেকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চিহ্নিতের ওপর জোর দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। এর আগে থেকেও অবশ্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম চিহ্নিত করা নিয়ে কাজ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ফেসবুক বলছে, গত দু’ই বছরে তারা ৯৯ শতাংশ সন্ত্রাসবাদ বা উগ্রপন্থী পোস্ট চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছে এবং সেগুলো সরিয়ে দিয়েছে।