অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির, ইএমকে সেন্টারের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আসিফ উদ্দিন আহমেদ, ইউএসএআইডির প্রজেক্ট রিসার্চ ডিরেক্টর ডা. কারনা কোহেন প্রমুখ। বক্তারা বলেন, দেশের ৯ কোটির বেশির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা কোনও ধরনের ডিজিটাল সাক্ষরতা ছাড়াই সংযুক্ত হয়ে গেছেন ইন্টারনেটের মহাসমুদ্রে। সাইবার স্পেস বিভিন্ন চক্রান্ত ও প্রপাগান্ডা ছড়ানোর এখন প্রধান চ্যানেল। শিক্ষার্থী ও তরুণরা আছেন মূলত মূল ঝুঁকিতে। একজন মানুষ দৈনিক প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা মোবাইল ফোনে ব্যয় করেন। নেতিবাচক কন্টেন্ট তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতি করছে।
সমাপনী অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন প্রেনিউর ল্যাবের প্রতিষ্ঠাতা আরিফ নিজামী।
পিস সামিটের শেষ পর্বে ১৯৫টি মোবাইল মুভি ও ফটোর মধ্য থেকে বেছে নেওয়া হয় মোবাইল ফিল্ম এবং ফটোগ্রাফি চ্যালেঞ্জের সেরা ৩টি কন্টেন্ট। শীর্ষ ৩ বিজয়ী ৩০ হাজার টাকা পুরস্কার জিতে নেন। আয়োজকরা জানান, পিস সামিট-৫ এর মূল লক্ষ্য তরুণরা। যাদের সঙ্গে সহিংস উগ্রবাদ, বৈচিত্র্য, মানসিক সুস্থতা, অনলাইন সুরক্ষা এবং গুজবের বিরুদ্ধে লড়াইসহ সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়।